১৫ দিনে ১ লাখ মানুষের মৃত্যু!

আন্তর্জাতিক এইমাত্র জাতীয় জীবন-যাপন সারাদেশ স্বাস্থ্য

দেশে নতুন আক্রান্ত ৪১৮
৮ লক্ষাধিকের করোনা জয়

 

মহসীন আহমেদ স্বপন : করোনায় এক লাখ মানুষ মারা যেতে সময় লেগেছিল ৯০ দিন। তারপরেই নিমেষে লম্বা হয়েছে মৃত্যুর মিছিল। গত ১৫ দিনে বিশ্বজুড়ে মারা গেছেন আরও এক লাখ মানুষ। সব মিলে করোনা কেড়ে নিয়েছে দুই লাখেরও বেশি মানুষের প্রাণ।
এ দিকে বাংলাদেশে গেল ২৪ ঘণ্টায় ৪১৮ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে করোনা ভাইরাসে দেশে শনাক্তকৃত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪১৬ জনে। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন করে মারা গেছেন আরও ৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪৫ জনে। রোববার দুপুরে করোনা ভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৪৭৩ জনের। এর মধ্যে ৪১৮ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া আরও ৫ জন মারা গেছেন। এদের মধ্যে ৩ জন পুরুষ এবং ২ জন নারী। মৃতদের মধ্যে ৩ জন ৫১-৬০ বছর বয়সী। এছাড়া সুস্থ হয়েছেন আরও ৯ জন। ফলে মোট সুস্থ হয়েছেন ১২১ জন।
ডিসেম্বরে চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়া গেলেও বাংলাদেশে ভাইরাসটি শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। ওইদিন তিনজন করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর থেকে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা অনেকটাই সমান্তরাল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে হুট করেই বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা।
বাংলাদেশে প্রথম করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হলে বাড়ানো হয় সতর্কতা। ভাইরাসটি যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য মার্চেই ব্যবস্থা নেয় বাংলাদেশ সরকার। বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। পঞ্চম দফায় সেই ছুটি বাড়ানো হয়েছে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের পদক্ষেপ অনেকটা এরকমই। তবে এর মাঝেও কিছু কিছু দেশ তাদের দেয়া লকডাউন কিছুটা শিথিল করছে। স্পেন, জার্মানি ও ভারত সেই পথে হেঁটেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইতালিও তেমনটাই ভাবছে।
করোনা ভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর পর ৫০ হাজার ছাড়াতে সময় লেগেছিল ৮২ দিন। গত ১১ জানুয়ারি করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর ঘোষণা দেয় চীন। ২ এপ্রিল ৫০ হাজার ছাড়ায় করোনায় মৃত্যু। ভাইরাসটি ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়তে থাকে। ১৯ মার্চ প্রথম দিনে এক হাজার ছাড়ায় মৃত্যু। ওই দিন মারা যায় ১ হাজার ৭৯ জন। অথচ এপ্রিল মাসে গড়ে প্রতিদিন মারা যাচ্ছেন ৬ হাজারের বেশি মানুষ।
ইউরোপের দেশ ইতালি এবং স্পেনে মৃত্যুর মিছিল কিছুটা কমলেও সারাবিশ্বে সেই মিছিল থেমে নেই। চীনের উহানে গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে প্রথম শনাক্ত হয় করোনাভাইরাস। এরপর গত চার মাসে করোনা ছড়িয়েছে পৃথিবীর ২১০টি দেশ এবং অঞ্চলে।
করোনায় আক্রান্ত প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ ইউরোপ ও আমেরিকার। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই আছে আক্রান্তের ৩২ শতাংশ মানুষ। মৃত্যুর দিকে থেকেও প্রথমে আছে যুক্তরাষ্ট্র। মোট মৃত্যুর এক-চতুর্থাংশ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটিতে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৫৪ হাজারের বেশি মানুষ। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে ৭টি ইউরোপের। আর বাকি দুটি দেশ এশিয়ার।
করোনাভাইরাস বিশেষ করে মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকেই বিধ্বংসী রূপ ধারণ করে ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মৃত্যুর হার তখন থেকেই বাড়তে শুরু করে। যার ধারাবাহিকতায় শেষ দুই সপ্তাহেই মৃত্যুবরণ করেছে ১ লাখ মানুষ। আর হিসাবটা আরেকটা বাড়ালে, শেষ তিন সপ্তাহে মৃত্যু হয়েছে দেড় লাখ মানুষের। অর্থ্যাৎ প্রতি সপ্তাহেই এখন কম করে ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। অন্তত গত তিন সপ্তাহে এই ধারাবাহিকতাই দেখা যাচ্ছে।
বিশ্বজুড়ে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২৯ লাখ ২১ হাজার ২০১ জনে দাঁড়িয়েছে। ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাস রোববার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত ২ লাখ ৩ হাজার ২৮৯ জন মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের সংখ্যা ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়ার্ল্ডোমিটারে এ সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ৮ লাখ ৩৬ হাজার ৯৬৯ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন ১৮ লাখ ৮০ হাজার ৯৪৩ জন। এদের মধ্যে ১৮ লাখ ২৩ হাজার ৮০ জনের জনের শরীরে মৃদু সংক্রমণ থাকলেও ৫৭ হাজার ৮৬৩ জনের অবস্থা গুরুতর।
ভাইরাসটির আক্রমণে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটিতে গত একদিনে আরো দুই হাজার ৬৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এ নিয়ে দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৫৪ হাজার ২৬৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গত একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় সাড়ে ৩৫ হাজার মানুষ। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৬ জন।
মৃতের সংখ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পরে অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের দেশ ইতালি। দেশটিতে এ পর্যন্ত ২৬ হাজার ৩৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫১ জন।
ইতালির পরের অবস্থানেই রয়েছে স্পেন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২২ হাজার ৯০২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে অবশ্য ২য় অবস্থানে রয়েছে এ দেশটি। এখানে ২ লাখ ২৩ হাজার ৭৫৯ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
মৃত্যুর তালিকার চার নম্বরে রয়েছে ফ্রান্স। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২২ হাজার ৬১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৮৮ জন।
ফ্রান্সের পরের অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার ৩১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭৭ জন।
এদিকে জার্মানিতে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫১৩ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৮৭৭ জনের।
ভাইরাসটি প্রথম শনাক্ত হয় চীনে। সেখানে এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৮২ হাজার ৮২৭ জন এবং মারা গেছেন ৪ হাজার ৬৩২ জন।
এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ইরানে। এখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ হাজার ৩২৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৬৫০ জনের।
ডিসেম্বরে চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়া গেলেও বাংলাদেশে ভাইরাসটি শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। ওইদিন তিন জন করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর থেকে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা অনেকটাই সমান্তরাল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে হুট করেই বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা।
তবে ভাইরাসটি যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য মার্চেই ব্যবস্থা নেয় সরকার। বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। পঞ্চম দফায় বাড়িয়ে সেই ছুটি করা হয়েছে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের পদক্ষেপ অনেকটা এ রকমই। তবে এর মাঝেও কিছু কিছু দেশ তাদের দেয়া লকডাউন কিছুটা শিথিল করছে। স্পেন, জার্মানি ও ভারত সেই পথে হেঁটেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইতালিও তেমনটাই ভাবছে।
৮ লক্ষাধিকের করোনা জয় : বিশ্বব্যাপী মহামারি রূপ নেয়া করোনাভাইরাসে মৃত্যুর মিছিল ক্রমেই লম্বা হচ্ছে। তবে আশার কথা হলো এখন পর্যন্ত ৮ লাখের বেশি মানুষ এ মারণ-ভাইরাসের হাত থেকে সুস্থও হয়ে উঠেছেন।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের সংখ্যা ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়ার্ল্ডোমিটারে রোববার (২৬ এপ্রিল) সকালে এ সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়।
এরই মধ্যে ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত ২৯ লাখ ২১ হাজার ২০১ আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে প্রাণহানি ঘটেছে ২ লাখ ৩ হাজার ২৮৯ জনের।
আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ৮ লাখ ৩৬ হাজার ৯৬৯ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন ১৮ লাখ ৮০ হাজার ৯৪৩ জন। এদের মধ্যে ১৮ লাখ ২৩ হাজার ৮০ জনের জনের শরীরে মৃদু সংক্রমণ থাকলেও ৫৭ হাজার ৮৬৩ জনের অবস্থা গুরুতর।
ভাইরাসটির আক্রমণে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটিতে গত একদিনে আরো দুই হাজার ৬৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এ নিয়ে দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৫৪ হাজার ২৬৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গত একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় সাড়ে ৩৫ হাজার মানুষ। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৬ জন।
মৃতের সংখ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পরে অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের দেশ ইতালি। দেশটিতে এ পর্যন্ত ২৬ হাজার ৩৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫১ জন।
ইতালির পরের অবস্থানেই রয়েছে স্পেন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২২ হাজার ৯০২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে অবশ্য ২য় অবস্থানে রয়েছে এ দেশটি। এখানে ২ লাখ ২৩ হাজার ৭৫৯ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
মৃত্যুর তালিকার চার নম্বরে রয়েছে ফ্রান্স। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২২ হাজার ৬১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৮৮ জন।
ফ্রান্সের পরের অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার ৩১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭৭ জন।
এদিকে জার্মানিতে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫১৩ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৮৭৭ জনের।
ভাইরাসটি প্রথম শনাক্ত হয় চীনে। সেখানে এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৮২ হাজার ৮২৭ জন এবং মারা গেছেন ৪ হাজার ৬৩২ জন।
এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ইরানে। এখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ হাজার ৩২৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৬৫০ জনের।
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে ৪ হাজার ৯৯৮ জনের শরীরে। এদের মধ্যে মারা গেছেন ১৪০ জন এবং সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ১১২ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৪ হাজার ৭৪৬ জন।
ডিসেম্বরে চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়া গেলেও বাংলাদেশে ভাইরাসটি শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। ওইদিন তিনজন করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর থেকে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা অনেকটাই সমান্তরাল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে হুট করেই বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা।
তবে ভাইরাসটি যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য মার্চেই ব্যবস্থা নেয় সরকার। বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। পঞ্চম দফায় বাড়িয়ে সেই ছুটি করা হয়েছে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের পদক্ষেপ অনেকটা এরকমই। তবে এর মাঝেও কিছু কিছু দেশ তাদের দেয়া লকডাউন কিছুটা শিথিল করছে। স্পেন, জার্মানি ও ভারত সেই পথে হেঁটেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইতালিও তেমনটাই ভাবছে।


বিজ্ঞাপন