তবুও অতিরিক্ত ফি!

রাজধানী

আহমেদ হৃদয় : মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত কোনো জরিমানা ছাড়াই করা যাবে যানবাহনের ফিটনেস, রুট পারমিট, ট্যাক্স টোকেন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন। এ বিষয়ে গত জুন মাসে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের বিআরটিএ সংস্থাপন শাখা থেকে একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়- গাড়ির কাগজপত্র, ফিটনেস, রুট পারমিট, ট্যাক্স টোকেন, এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য জরিমানা ছাড়া মূল কর/ফি দিয়ে হালনাগাদ করার সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর বর্ধিত করা হলো। এর আগে করোনাভাইরাসের কারণে জরিমানা ছাড়া যানবাহনের ফিটনেস ছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নবায়নের সময়সীমা ছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব না কমায় এ সময়সীমা বাড়িয়ে ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়।
এদিকে ডিসেম্বর পর্যন্ত জরিমানা ছাড়া যানবাহনের কাগজপত্র হালনাগাদ করার কথা থাকলেও রাজধানীর মিরপুর বিআরটিএ-এর ভেতরে তা মানা হচ্ছে না। গ্রাহকদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে জমিরামানসহ অতিরিক্ত অর্থ। বিআরটিএ-এর ভেতরের একটি দালাল চক্র গ্রাহকদের কাছ থেকে এ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা যায়, বিআরটিএ-এর কিছু কর্মকর্তাদের সঙ্গে দালাল চক্রের সদস্যদের একটি সম্পর্ক রয়েছে।
এ বিষয়ে লাইসেন্স নবায়ন করতে আসা রাকিব নামের এক ব্যক্তি সকালের সময়কে বলেন, এখানে সকাল থেকেই অনেক লম্বা লাইন। প্রায় দুই ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকেও লাইসেন্স নবায়নের জন্য টাকা জমা দিতে পারিনি। পরে বাধ্য হয়ে রানা নামের এক দালালের মাধ্যমে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা দিয়ে লাইসেন্স নবায়নের টাকা জমা দিয়েছি।
এদিকে দালাল রানা উত্তরা থেকে আসা সাব্বিরের ‘সুজুকি জিকজার এসএফ’ মোটরসাইকেল%


বিজ্ঞাপন