অসাম্প্রদায়িকতার বড় উদাহরণ বাংলাদেশ

এইমাত্র জাতীয় জীবন-যাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক : অর্ঘ আর অঞ্জলিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মন্দিরে পূজিত হয়েছেন বিদ্যার দেবী সরস্বতী। বিদ্যাদেবীর আর্শীবাদে সব জরা জীর্ণতা পেরিয়ে পরিপূর্ণ হবে হৃদয় এমনটাই আশা ভক্তকূলের।
ত্রিলোক জুড়ে জ্ঞানময়ী রূপে তিনি সর্বত্রব্যাপিনী। এই বিশ্বভুবন প্রকাশিত হয়েছে তার শুক্লজ্যোতিতে। তাই সরস্বতীর বিশেষ অর্থ-জোতির্ময়ী। তিনি তিমিরবিনাশী; তমসো মা জোতির্গময়ো। ভক্তদের কাছে বীণা ও পুস্তকধারিণী মহাশ্বেতা।
মাঘ মাসে শুক্ল পঞ্চমী তিথিতে সরস্বতী মায়ের পূজা করেন ভক্তরা। বছরঘুরে এলো সরস্বতী পূজা। নানা আচারে তাই ভক্তদের উদযাপন।
মানিক মিয়া এভিনিউর রাজধানী উচ্চবিদ্যালয়ে সরস্বতীর পূজা অঙ্গন পরিদর্শনে যান ভারতীয় হাইকমিশনার ও ধর্মপ্রতিমন্ত্রী।
ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, অসাম্প্রদায়িকতার বড় উদাহরণ বাংলাদেশ। এজন্য তিনি ধন্যবাদও জানান।
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হিসেবে এখানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান সকল ধর্মের সাথে আমরা যার যার ধর্ম মেনে চলি। সবাই তার ধর্ম পালন করে যাচ্ছে। কোনো অসুবিধা নেই যার যার ধর্ম পালন করতে পারছে। যার যার ধর্ম তার কাছে বড় সেটা আমরা মেনে নিয়ে চলছি।
করোনা মহামারি কেটে গিয়ে আবারো ফিরবে সুদিন। আলোকিত হবে দেশ, এমনটাই প্রত্যাশা বিদ্যার্থীদের।
বিমল মানস সরসবাসিনী, শুক্লবসনা শুভ্রহাসিনী, বীণাগঞ্জিত মঞ্জুভাষিণী ও কমলকুঞ্জাসনা বিদ্যার দেবী সকল প্রাণে জ্ঞান প্রদীপ জ্বালাবেন-এমনটাই প্রত্যাশা।


বিজ্ঞাপন