আনিশা ইসলাম শিশির : যৌবন কালে রুপ দেখিয়ে কলেজ/ভার্সিটি কাপানো মেয়েটিও আজ নিজের মাতাল স্বামীর কাছে অবহেলার পাত্রী!
অপি করিম, শখ, স্পর্শিয়া, সারিকা, মোনালিসা, জয়াদের মতন জাতীয় ক্রাশরা তাদের স্বামীর ক্রাশ হয়ে থাকতে পারেনি তাদের সৌন্দর্য দিয়ে!
লাক্স সুন্দরী বাঁধন তো জাতীয় পর্যায়ের সুন্দরী, সে কেন পারেনি তার সৌন্দর্য দিয়ে স্বামীকে মুগ্ধ করতে?
অপু-পপীরা পর্দায় নায়িকা হলেও, বাস্তব সংসারী হতে পারেনি। হ্যাপি-সুবাহ্-র মতন সুন্দরীরা রুবেল-নাসিরদের কাছে রিজেক্টেড হচ্ছে প্রতিনিয়ত! তাদের সৌন্দর্য যেন প্যারালাইজড্!
বিখ্যাত যৌন আবেদনময়ী তসলিমা নাসরিনের রিলেশনশিপ ইনফোতে “সিঙ্গেল” দেওয়া।
ভাবা যায়!
পত্রিকায় পাত্র-পাত্রী চাই বিজ্ঞাপনে অধিকাংশই আপনি দেখবেন, “ডিভোর্সি সুন্দরী + ধনী পাত্রীর জন্য পাত্র চাই”
সুন্দরী ডিভোর্সি!!!!
বিয়ের আগে যারা এত ডিমান্ডেড, বিয়ের পর তারা কেন এত এভোয়েডেড? বুঝে আসে কিছু?
প্রকৃত ব্যাপার হল…
সংসারে সুখের মৌলিক উপাদান একজন নেককার, দ্বীনদার, পর্দানশীন মেয়ে, সুন্দরী নয়।
তাছাড়া বর্তমানে যে পরিমানে ডিভোর্স হচ্ছে তা কিন্তু সুন্দর আধুনিক নারীদেরই হচ্ছে। কোন দ্বীনদার নারীর ডিভোর্স হয়েছে বলে কোন খবর এখন পর্যন্ত আমি দেখিনি, অার কখনো দীনদার নারীদের নিয়ে এমন সব ডিভোর্সি খবর হবে না বলেই মনে করি।
তাই আমাদের সবারই উচিত মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করা যাতে মহান আল্লাহ সব ভাইদের দ্বীনদার, নেককার, পর্দানশীন, পরহেজগার স্ত্রী দান করেন।