অপু এবং বুবলীর এপিঠ ওপিঠ

বিনোদন

বিনোদন প্রতিবেদক : অপু বুবলী তাদের দুজনকে নিয়ে কিছু কথা। কে কার থেকে এগিয়ে? আজকের দেশ ডটকম এর জরিপে উঠে এসেছে অপু ও বুবলীর যত জানা অজানা অনেক তথ্য যা আজকের দেশ ডটকম এর পাঠক সমাজের সামনে তুলে ধরা হলো।


বিজ্ঞাপন

মুভি: অপু সিনেমায় এসেছে ১৯/২০ বছর হলো।আর বুবলী সিনেমায় এসেছে ৪/৫ বছর হলো।অপুর ৭৫ সিনেমার মধ্যে প্রায় ৭০ টা মুভিতেই অন্যজন ডাবিং করে দিয়েছে।সে শুধু বোবার মতো হাত পা নাড়িয়েছে। অন্যদিকে বুবলী নিজেই তার মুভিতে ডাবিং করে।

শিক্ষা: অপু এসএসসি পাস কিন্তু এইসএসসি ফেল।আর বুবলী হায়ার এডুকেটেড,,ডি ইউ এর এমবিতে ও চান্স পেয়েছেন এবং সে বাংলাদেশের নায়ক নায়িকাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত।

আ্যাওয়ার্ড: অপু ২০ বছর ধরে সিনেমায় থাকার পর ও আজ পর্যন্ত একটা ও আ্যাওয়ার্ড পান নি।আর বুবলী মাত্র ৪ বছরের ক্যারিয়ারে ৪ টা আ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।আবার কথাবার্তায় অনেক বেশি আইকনিক হওয়ায় বুবলী আইকনিক আ্যাওয়ার্ভ ও পেয়েছে ।

পেশা : অপু এইসএসসি ফেল করায় সে কোনো পেশায় নিযুক্ত হতে পারেনি।আর বুবলী হায়ার এডুকেটেড হওয়ায় সে অল্প বয়সেই নিউজ প্রেজেন্টার হয়।তখন সে ব্যারিষ্টারি পরাশুনা ও করত। তবে বেশী চাপের কারনে ব্যারিষ্টারি পড়াটা স্থগিত রেখেছিল। কিন্তু এখন আবার ব্যারিষ্টারি পড়ছে। সে তিন পেশায় যুক্ত,,নায়িকা,নিউজ প্রেজেন্টার,,এবং ব্যারিষ্টার।যারা শিক্ষিত তারা জানবে একজন নিউজ প্রেজেন্টার হতে হলে কতটা যোগ্যতা এবং উচ্চশিক্ষার প্রয়োজন হয়।

একজন নায়িকা হতে হলে সবচেয়ে বেশি ফিগারের দিকে নজর দিতে হয়।কিন্তু অপুর ফিগার বলতে কিছুই নেই। আর বুবলীর ফিগার একদম পারফেক্ট। চেহারার দিক দিয়ে ও সে অপুর চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে।

তবে সত্যি কথা হলো বুবলি অপুর থেকে সবদিক দিয়ে হাজার গুন বেশী এগিয়ে। সেটা শিক্ষা,দিক্ষা ,আইকনিক, অভিনয় সব দিক দিয়ে। তবে কেউ সত্য কথাগুলোকে অস্বীকার করতে চাইলে ও সত্য সত্যই রয়ে যাবে।