
ফরিদপুর প্রতিনিধি : ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার চর ঝাউকান্দা ও চর মির্জাপুর এলাকায় পদ্মা নদীতে ৩টি অবৈধ বাঁশের বাঁধ ৭/৮টি ঘের দিয়ে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে অবৈধভাবে বাঁধ ও ঘের দিয়ে এক মাস তাঁরা অবৈধভাবে এই বাঁধ দিয়ে মাছ শিকার করলেও তা প্রশাসন নির্বাক রয়েছে।

পূর্বভাবশালী মহলটি বেপরোয়া হওয়ায় আইন আদালতে কে তোয়াক্কা করছে না ।
সরজমিন দেখা গেছে, চরভদ্রাসন উপজেলার চরঝাউকান্দা (১)আলমগীর মোল্লার গ্রামের আফসার মোলার বাড়ির সামনে,(২)মজিবর কেল্লা সংলগ্ন ইটভাটা এলাকা (৩)মির্জাপুর এলাকায় আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে প্রশাসন কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে দীর্ঘ এক মাস ধরে মৎস্য স্বীকার করছে। এছাড়াও ৬/৭টি ঘের তৈরি করে মাছ শিকারের পাঁয়তারা করছে প্রভাবশালী মহলটি।

এ ব্যাপারে ঝাউকান্দার ইউপি চেয়ারম্যান বদরুজ্জামান কে বেপরোয়া ভাবে ৩টি বাঁধ ৭/৮টি ঘের তৈরি করে অবাধে মাছ শিকার করে কিভাবে সদ উত্তর দেন
নি।

নৌ পুলিশকে ফরিদপুর অফিসার্স ইনচার্জ নাহিদ হোসেন কে চরঝাউকান্দায় আড়াআড়ি ভাবে ৩টি বাঁধ৭/৮টি ঘের দিয়েও অবাধে দেশি প্রজাতির মাছ নিধন হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, মা ইলিশের অভিযানের পর অসুস্থ থাকায় দুই-একদিনের ভিতরেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন বলে জানিয়েছেন। “জাল যার নদী তার এ উক্তিটি “শুধুই অন্তঃসারশূন্য ঝাউকান্দা বাসীর জন্য।
এ ব্যাপারে চরভদ্রাসন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জানিয়েছেন আড়াআড়িভাবে বাঁধওঘের দিয়ে মাছ শিকার কারীদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
