ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিককে সার্ভার উপহার দিল সার্ভিসিং২৪

Uncategorized অর্থনীতি কর্পোরেট সংবাদ জাতীয় ঢাকা বানিজ্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী সারাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক  :  প্রযুক্তি আজ শুধু যন্ত্র নয়—এটি সমাজে পরিবর্তনের শক্তি। সেই লক্ষ্যেই বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সার্ভিসিং২৪, সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি)-এর কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে (সিএসই) একটি হাই-পারফরম্যান্স সার্ভার ডোনেট করেছে।


বিজ্ঞাপন

যা শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন এক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করবে। এ বিষয়ক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- ইউএপি এর শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং সার্ভিসিং২৪ এর কর্মকর্তারা।

এ সংক্রান্ত আয়োজনে সার্ভিসিং২৪ এর অভিজ্ঞ টেকনিক্যাল টিম শিক্ষার্থীদের সামনে আধুনিক সার্ভার প্রযুক্তি, স্টোরেজ সল্যুশন্স ও নেটওয়ার্কিং এর বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। পাশাপাশি সাইবার সিকিউরিটি এর সমসাময়িক বিষয় নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।


বিজ্ঞাপন

শিক্ষার্থীরা এই আয়োজনের মাধ্যমে শুধুমাত্র প্রযুক্তিগত জ্ঞানই নয়, বরং আইটি ক্যারিয়ার গঠনে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও দিকনির্দেশনা লাভ করে।


বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানে কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডক্টর শাহ মোর্তাজা রাশিদ আল মাসুদ বলেন, “সার্ভিসিং২৪ এর এই উদ্যোগ আমাদের শিক্ষার্থীদের হাতে উন্নত গবেষণা ও প্রশিক্ষণ সুবিধা তুলে দিয়েছে।

ৃএই সার্ভারটি শুধু একটি প্রযুক্তি ডিভাইস নয়—এটি শিক্ষার্থীদের জন্য এক নতুন শেখার প্ল্যাটফর্ম, যেখানে তারা এআই বিষয়ক প্রশিক্ষণ উদ্ভাবন ও শিক্ষাগত গবেষণায় নতুন মাত্রা যোগ করতে পারবে। এই ধরনের সহযোগিতা দেশের উচ্চশিক্ষা ও প্রযুক্তি ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করবে।”

সহকারী অধ্যাপক ডক্টর মাহমুদ মুহাম্মদ তৌফিকুর রহমান বলেন, “প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার তখনই অর্থবহ হয়, যখন তা শিক্ষার উন্নয়নে কাজে লাগে। সার্ভিসিং২৪-এর এই সার্ভার ডোনেশন আমাদের শিক্ষার্থীদের নতুন শেখার সুযোগ দেবে, যা তাদের আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা করবে। এই ধরনের ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সহযোগিতা ভবিষ্যতের আইটি লিডার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

সার্ভিসিং২৪ এর সিইও নাসির ফিরোজ বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ মানে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ। শিক্ষার্থীদের জন্য শেখার সুযোগ তৈরি করা আমাদের সামাজিক দায়িত্বের অংশ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে তারা গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং বাস্তবমুখী শিক্ষা আরও কার্যকরভাবে গ্রহণ করতে পারবে, যা তাদের ক্যারিয়ারকে আরও শক্ত ভিত্তি দেবে।”

কোম্পানিটির এই সামাজিক প্রতিশ্রুতি প্রমাণ করে—প্রযুক্তির মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নই বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সবচেয়ে বড় শক্তি। এই ধরনের উদ্যোগ দেশের উচ্চশিক্ষায় দীর্ঘমেয়াদি সামাজিক প্রভাব ফেলবে।

👁️ 99 News Views

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *